কথিত বহু কোটি মুল্যের পিলারের ম্যাগনেটিক কয়েন ও তক্ষক এর মালিক সেজে একের পর এক প্রতারনার ফাদে ফেলে সর্বশান্ত করছে একদল প্রতারক চক্র

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ভুক্তভোগীর সাথে যোগাযোগ করে যানা যায়
কুষ্টিয়া সদর উপজেলার ভাদালিয়া বাজারের হাসান খাঁ (৩৫) পিতা কাশেম খাঁ ও তার সহযোগী গোলাম মোস্তফা৷৷ টাইগার মামুনের ছত্রছায়ায় নতুন মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করে এবং এক সময় তারা বলে তাদের কাছে শতকোটি মুল্যের ম্যাগনেটিক পিলারের অংশ ও ম্যাগনেটিক কয়েন আছে,,,,, এবং সেই কয়েনটি বিক্রি করে ভুক্তভোগী কে অর্ধেক পরিমাণ টাকা দেয়া হবে। এবং তৈরী করা কিছু নকল ১৮৩৯ সালের ইস্ট ইন্ডিয়া কেম্পানীর কয়েন দেখায়। তাতে ক্রেতা আনতে খরচ হবে ১০ লক্ষ টাকা। অর্ধেক ভাগের ৫ লক্ষ টাকা ভুক্তভোগীর কাছ থেকে এভাবে কৌশলে ছিনিয়ে নিয়ে তারা দিনের পর দিন ভুক্তভোগী কে ঘুরাইতে থাকে।

পরে আজকাল করে  ভুক্তভোগী কে মারধোর ও হত্যার হুমকি দেয়।

একই উপায়ে তারা শত শত নিরিহ মানুষের সাথে দিনের পর দিন বন্ধুত্বে সম্পর্ক গড়ে তোলে,এবং টাকা আত্মসাৎ করে অর্ধশত কোটির টাকা আত্মসাৎ করে হাতিয়ে নিয়ে বহু পরিবার কে পথে বসিয়েছে।

উল্লেখ্য যে উক্ত প্রতারক চক্রের মুল হোতা হাসান খাঁ ইতিমধ্যে বিলাশবহুল বাড়ি ও হাসান এগ্রো নামে একটি খামার প্রতিষ্ঠা করে। তার বাড়ি ও খামার কে ম্যাগনেটিক পিলার কেন্দ্রীক নিরাপদ অভয়ারণ্য হিসাবে প্রতিষ্ঠা করেছে। হাসান খাঁর প্রধান সহযোগী মস্তোফা মার্কেটিং এর দায়িত্ব নিয়ে বিভিন্ন এলাকার সাধারন মানুষের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন এবং হাসান খাঁ পর্যন্ত পৌছে দেয়ার দায়িত্ব পালন করে থাকে

এই প্রতারক চক্রের খপ্পরে পড়ে বহু সাধারণ নিরিহ মানুষ সর্বশান্ত হয়ে পথের ভীখারী হয়েছে। সর্বশান্ত মানুষ গুলো দৈনিক সমকন্ঠ পত্রিকার মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহোদয় ও প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনাসহ ন্যায় বিচার প্রার্থনা করেছে।