ঢাকা ০৩:০০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২৫, ২৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাছের সাথে এ কেমন বর্বরতা!

সমকন্ঠ সংবাদ

গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুরে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে বাগানের আড়াই লাখ টাকা মূল্যের প্রায় ৬০ থেকে ৭০ টি গাছ কেটে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার চন্ডিবরদী গ্রামের মৃত সাহাদাত সরদারের স্ত্রী আসমা হোসেন এর প্রভাকরদী গ্রামে প্রায় ৬ বিঘা জমিতে বিভিন্ন প্রজাতির আম গাছের বাগান রয়েছে। আসমা হোসেনের দেবর, একই গ্রামের মৃত মহিউদ্দিন সরদারের ছেলে লিয়াকত সরদারের সাথে পারিবারিক বিরোধ চলছিল। আসমা হোসেন ঢাকায় বসবাস করেন। গ্রামের বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে লিয়াকত সরদার বাগানের আড়াই লাখ টাকা মূল্যের প্রায় ৬০ থেকে ৭০ টি গাছ কেটে বিক্রি করে দেন। এ বিষয়ে গত সোমবার (৮ জুলাই)  আসমা হোসেন বাদী হয়ে, দেবর লিয়াকত সরদার এবং তার স্ত্রী বিলকিছ বেগম দু’জনকে আসামি করে মুকসুদপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযুক্ত লিয়াকত সরদারের সাথে কথা বলার জন্য মুঠোফোনে বার বার কল দিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি।

মুকসুদপুর থানার ওসি মোঃ আশরাফুল আলম জানান, অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
আপডেট সময় ১২:৫৫:২৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ জুলাই ২০২৪
৬৫ বার পড়া হয়েছে

গাছের সাথে এ কেমন বর্বরতা!

আপডেট সময় ১২:৫৫:২৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ জুলাই ২০২৪

গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুরে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে বাগানের আড়াই লাখ টাকা মূল্যের প্রায় ৬০ থেকে ৭০ টি গাছ কেটে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার চন্ডিবরদী গ্রামের মৃত সাহাদাত সরদারের স্ত্রী আসমা হোসেন এর প্রভাকরদী গ্রামে প্রায় ৬ বিঘা জমিতে বিভিন্ন প্রজাতির আম গাছের বাগান রয়েছে। আসমা হোসেনের দেবর, একই গ্রামের মৃত মহিউদ্দিন সরদারের ছেলে লিয়াকত সরদারের সাথে পারিবারিক বিরোধ চলছিল। আসমা হোসেন ঢাকায় বসবাস করেন। গ্রামের বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে লিয়াকত সরদার বাগানের আড়াই লাখ টাকা মূল্যের প্রায় ৬০ থেকে ৭০ টি গাছ কেটে বিক্রি করে দেন। এ বিষয়ে গত সোমবার (৮ জুলাই)  আসমা হোসেন বাদী হয়ে, দেবর লিয়াকত সরদার এবং তার স্ত্রী বিলকিছ বেগম দু’জনকে আসামি করে মুকসুদপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযুক্ত লিয়াকত সরদারের সাথে কথা বলার জন্য মুঠোফোনে বার বার কল দিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি।

মুকসুদপুর থানার ওসি মোঃ আশরাফুল আলম জানান, অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।